চাঁপাই চিত্রের নির্বাহী সম্পাদক বন্ধুবর অলিউজ্জামান রুবেল ফোনালাপে বলেছিলেন, ভালো যে কোনো বিষয়ই কলামে তুলে ধরতে। তার কথার সূত্র ধরেই এ লেখার উপক্রম। যদিও এ ধরনের লেখার ক্ষেত্রে ব্যক্তির গুণগান অনেক সময় চলে আসে, সেটা প্রয়োজনের তাগিদেই। কিন্তু দুঃখের বিষয়, অনেকেই আবার একে বাঁকা চোখে বিরূপ মন্তব্য করেন; যা এর আগে চাঁপাই চিত্রে প্রকাশিত এক লেখার পর ঘটেছিল। সবিনয়ে তাদের জানিয়েছিলাম, লেখার কোনো প্রতিক্রিয়া থাকলে সেটা ইতিবাচকই হোক
বুধবার, ১৮ মে, ২০২২
প্রত্যেক ভূমি অফিস যদি এমন হতো...
কলেজছাত্রী ছুরিকাহত : ভয় পেও না, রুখে দাঁড়াও
১ ফেব্রুয়ারি, সোমবার ভোর। কুয়াশার চাদরে মোড়া চারদিক। এই কুয়াশাঢাকা ভোরেই অন্যান্য দিনের মতো কলেজছাত্রীটি বের হয়েছিল বাড়ি থেকে, প্রাইভেট পড়তে। কিন্তু মেয়েটি সে দিন ঘুনাক্ষরে টের পায়নি, তার সামনে কি দুর্বিষহ যন্ত্রণা অপেক্ষা করছিল। জানলে হয়তো, বাড়িতেই আত্মগোপনের চেষ্টা করত। তা হয়নি। কৃষক পরিবারের সাদাসিধে, গ্রামের সবার সঙ্গে ভালো সম্পর্ক মেয়েটির। নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্নও ওঠেনি। অথচ সেই মেয়েটিকে আজ পুলিশবেষ্টিত হয়ে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। আতঙ্কে,
ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা-৩ : যেতে ইচ্ছুকদের জন্য কিছু পরামর্শ...
২৬ জানুয়ারি ২০১৬
সরোজ গুপ্ত ক্যানসার সেন্টারের আগের নাম ‘ক্যানসার সেন্টার ওয়েলফেয়ার হোম অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট’। এর প্রতিষ্ঠাতা ডা. সরোজ গুপ্ত মারা যাবার পর প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে ‘সরোজ গুপ্ত ক্যানসার সেন্টার অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট’ রাখা হয়। সরোজ গুপ্তের ছেলে ডা. অর্নব গুপ্ত প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে রয়েছেন। এ সেন্টারটিতে জরায়ু থেকে শুরু করে গলা পর্যন্ত টিউমার-ক্যানসার চিকিৎসার জন্য ভালো বলে পশ্চিমবঙ্গের মানুষদের মুখ থেকে শোনা যায়।
সোমবার, ১৬ মে, ২০২২
ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা-২ : কেন যাচ্ছেন বাংলাদেশী রোগীরা?
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১৮ জানুয়ারি ২০১৬
সরোজ গুপ্ত ক্যানসার সেন্টারে যথারীতি ফরম পূরণ করি। এরপর যাই অন্য একটি কাউন্টারে। সেখানে দেয়া হয় লাল কার্ড। তারপর আরেক কাউন্টারে লাল কার্ড জমা দিয়ে চিকিৎসক দেখানোর ‘রেজিস্ট্রেশন ফি কুপন’ সংগ্রহ করি। এ জন্য খরচ হয় ২০০ রুপি (বলা ভালো, বর্তমানে এ ফিসহ আরো অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার ফি বেড়েছে সরোজ গুপ্ত ক্যানসার সেন্টারে)। ক্যানসার সেন্টারটিতে দুই ধরনের কার্ড দেয়া হয়— লাল ও সবুজ। লাল কার্ড ক্যানসার পেশেন্টদের জন্য সংরক্ষিত। যাহোক। কুপনেই উল্লেখ করে দেয়া হয়, কত নম্বর কক্ষের সামনে অপেক্ষা করতে হবে। ক্যানসার সেন্টারের যেখানটায় সাধারণত রোগী দেখা হয়, সেটার নাম ‘আউট পেশেন্ট ডিপার্টমেন্ট’। সংক্ষেপে ওপিডি। ওপিডিতে গিয়ে নির্ধারিত কক্ষের সামনে অপেক্ষা করতে থাকলাম। বোন মার্জিয়া সুলতানা এবং আমার মনে তখন দুশ্চিন্তাই ঝড় বয়ে যাচ্ছিল এ আশঙ্কায়— চিকিৎসক কী বলে তার জন্য!
ইন্ডিয়ায় চিকিৎসা-১ : কেন যাচ্ছেন বাংলাদেশী রোগীরা?
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১১ জানুয়ারি ২০১৬
চাঁপাই চিত্রে প্রকাশিত ক্লিনিক নিয়ে এক লেখায় বলা হয়েছিল, দেশে ভুল চিকিৎসার হার বেড়েই চলেছে। যে কারণে দেশের মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর বেশির ভাগ মানুষ ধারদেনা করে হলেও পার্শ্ববর্তী দেশ ইন্ডিয়ায় যাচ্ছেন উন্নত চিকিৎসার জন্য। কেন যাচ্ছেন, ওখানকার চিকিৎসা ব্যবস্থাইবা কেমন?— এ বিষয়ে চাঁপাই চিত্রে লেখার ইচ্ছা পোষণ করা হয়েছিল ওই লেখায়। সে জায়গা থেকেই এ লেখার অবতারণা। বলে নেয়া ভালো, লেখার শুরুতে ব্যক্তিগত প্রসঙ্গই বেশি আসবে এবং সেটি প্রয়োজনের তাগিদেই। তাই আগে থেকে পাঠকদের কাছে মার্জনা চেয়ে নিচ্ছি।
নাচোলে আওয়ামী রাজনীতি : উপজেলা, পৌরসভা, এরপর কী সংসদ সদস্য!
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ৪ জানুয়ারি ২০১৬
৩০ ডিসেম্বর সারা দেশের ন্যায় নাচোলেও অনুষ্ঠিত হয় পৌরসভা নির্বাচন। এবার ছিল নাচোল পৌরসভার দ্বিতীয় মেয়াদের নির্বাচন। সেদিন শান্তিপূর্ণ পরিবেশে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে আওয়ামী লীগ প্রার্থী আবদুর রশিদ খান ঝালুকে দ্বিতীয় পৌর পিতা হিসেবে নির্বাচিত করেছেন। এ জয়ের মধ্য দিয়ে নাচোলের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের অবস্থান আগের চেয়ে আরো দৃঢ় এবং শক্তপোক্ত হলো। কেননা উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান— সবই আওয়ামী লীগের। এবার যুক্ত হলো পৌর মেয়র। নিঃসন্দেহে আগামী দিনের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ আরো বেশি মাত্রায় সক্রিয় এবং তৎপর হবে।
শনিবার, ১৪ মে, ২০২২
দুই শিক্ষক মহারথীর সঙ্গে একদিন...
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১৮ অক্টোবর ২০১৫
১৩ অক্টোবর, ২০১৫। দিনটি ছিল সংগ্রামী কৃষক নেতা, বাঙালি মহীয়সী নারী ও নাচোলের তেভাগা আন্দোলনের অন্যতম নেতা রানীমা ইলা মিত্রের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। এ দিনটিতে সৌভাগ্য হয়েছিল দুই শিক্ষক মহারথীর সঙ্গে দিনের পুরোটা ভাগ সময় কাটানোর। দুই শিক্ষক মহারথী আর কেউ নন, তারা হলেন— বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জ এঙ্মি ব্যাংক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. আবদুল মান্নান আকন্দ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ও আরডিসির চেয়ারপারসন গবেষক বর্তমানে টকশোখ্যাত পণ্ডিতমানুষ প্রফেসর মেসবাহ কামাল স্যার। তাদের সান্নিধ্যে থেকে নাচোল নিয়ে তাদের গর্ব, তাদের অহঙ্কার আর স্বপ্নের কথা জানতে পেরে যারপরনাই আবেগে আপ্লুত হয়েছি। এও সত্য যে, কিছুটা লজ্জিত হয়েছি। সে ব্যাখ্যা পরে।
রানীমা ইলা মিত্রের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১৩ অক্টোবর ২০১৫
আজ ১৩ অক্টোবর, ২০১৫ সংগ্রামী কৃষক নেতা, বাঙালি মহীয়সী নারী ও তেভাগা আন্দোলনের অন্যতম নেতা রানীমা ইলা মিত্রের ১৩তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০০২ সালের এ দিনে তিনি কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। নাচোল তাঁকে নিয়ে কাজ করার সুবাদে আজও কিছু স্মৃতি জাজ্বল্যমান। সেসব স্মৃতি বলার আগে সংক্ষেপে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনবৃত্তান্ত তুলে ধরা হলো।
ক্লিনিকগুলোয় ভুল চিকিৎসার অবসান কবে?
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১২ অক্টোবর ২০১৫
চিকিৎসা সেবার নামে সারা দেশের আনাচে-কানাচে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে অসংখ্য ক্লিনিক, বিশেষত উপজেলা শহরগুলোয়। সরকারি সব শর্ত পূরণ করে এসব ক্লিনিক চলছে কিনা সে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। কেননা এসব ক্লিনিকে রোগীর মৃত্যুর মিছিল যে হারে বাড়ছে, তাতে অবধারিতভাবে সে প্রশ্ন সামনেই চলে আসে। পত্রিকার পাতা উল্টালে প্রতিদিন কোনো না কোনো ক্লিনিকে ভুল চিকিৎসা বা ভুল অপারেশনের শিকার হয়ে রোগীর মৃত্যুর খবর প্রকাশ হচ্ছে।
সাংবাদিকতা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের পত্রিকা এবং অতঃপর মান...
১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার দৈনিক পত্রিকা ‘চাঁপাই চিত্রে’র প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে পত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালনকারী বার্তা সম্পাদক ইমতিয়াজ ফেরদৌস সুইট লেখা চেয়েছেন এই অধমের কাছে। তাকে বলেছিলাম, জেলার সাংবাদিকতা এবং পত্রপত্রিকাগুলোর গুণগত মান, মেকআপ ইত্যাদি বিষয়ের ওপরই লিখতে চাই। তিনি ছাপাতে রাজি হয়েছিলেন। এমনিতেই চাঁপাই চিত্রে নিয়মিত লেখার চেষ্টা করছি; কিন্তু ভারতের কলকাতায় মায়ের ক্যান্সার চিকিৎসা চলার কারণে নিয়মিত করে উঠতে পারেনি। সে প্রসঙ্গ থাক।
এগোচ্ছি, না পেছাচ্ছি?-২
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১৮ আগস্ট ২০১৫
দেশ এগিয়েছে, মানুষ এগিয়েছে— সত্যিকার অর্থেই এগিয়েছে। ইতিবাচক হোক আর নেতিবাচক হোক— এক অর্থে এগিয়েছে, এগোতেই আছে। টু-জির বদলে থ্রি-জিতে কনভার্ট হয়েছে। পুরোপুরি কভারেজ না পেলেও ব্যবহারকারী থ্রি-জির বিল ঠিকই পরিশোধ করতে শিখেছে! সাধারণ কলের পরিবর্তে ভিডিও কল করতে শিখেছে। বিদেশে ফোন করতে স্কাইপি, ভাইবার, ট্যাঙ্গো ... আর কতো মাধ্যম ব্যবহার করতে শিখেছে! প্রতিনিয়ত শিখতেই আছে, এগোতেই আছে। সাধারণ ফোন সেট ছেড়ে অ্যান্ড্রয়েড সেট ব্যবহার করতে শিখেছে। সেলফোন কোম্পানিগুলোর অফার বেড়েছে। বাহারি অফার, নানারকম অফার। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, অফারের তালিকা তাবিজ বানিয়ে গলায় ঝুলিয়ে সেলফোন ব্যবহার করতে হবে! বলতে গেলে অফারের বন্যায় ভাসছে এ দেশ। অন্যান্য কোম্পানির ছাড়ের বন্যা তো আছেই!
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স : উদ্বুদ্ধকরণে প্রয়োজন পদ্ধতির সহজীকরণ
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ০১ আগস্ট ২০১৫
চলতি বছরের মে মাসের শেষের দিকে পুলিশের আইজি মহোদয় সড়কে নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল ধরপাকড়ে অভিযান চালানোর ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে মোতাবেক সারা দেশে এখন ব্যাপক হারে অভিযান চলছে নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল ধরপাকড়ে। থানাগুলোতেও টার্গেট দেয়া হচ্ছে নম্বরবিহীনদের ধরতে। থানায় প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে শতাধিক নম্বরবিহীন মোটরসাইকেল। সে সঙ্গে মোটরসাইকেল মালিকদের গাড়ি ছাড়িয়ে নেয়ার জন্য আনাগোনা। যদিও কোনো তদবিরে এখন আর কাজ হচ্ছে না। রেজিস্ট্রেশনের জন্য ব্যাংকে জমাকৃত টাকার মানি রিসিপ্ট না দেখাতে পারলে পার পাওয়ার কোনো সুযোগই নেই বা থাকছে না। অফিসার ইনচার্জদের (ওসি) একটাই কথা, ‘পুলিশ সুপার স্যারকে বলুন।’
শিবগঞ্জ কি ভিনগ্রহের দেশ?
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ২২ জানুয়ারি ২০১৫
স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল এসএ টিভির চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন আহসান হাবীব। কর্মস্থল জেলা হলেও বাড়ি শিবগঞ্জ উপজেলায়। প্রায়শই ফোনে কথা হয় তার সঙ্গে, সেখানকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে। আলাপচারিতার সময়কাল নিদেনপক্ষে মিনিট দশেকের কম নয়। কিন্তু গত ৫ জানুয়ারির পর থেকে সে আলাপে ভাটা পড়ে; মিনিটখানেকও অতিক্রম হয় না। কারণ একটাই— শিবগঞ্জের উত্তপ্ত পরিস্থিতি। সেখানে বিচ্ছিন্নভাবে বিভিন্ন স্থানে ঘটনা ঘটতেই আছে। কোন দিকে যাবেন, কোন ঘটনাটিকে গুরুত্ব দেবেন— এসব স্থির করতে তিনিসহ জেলার সব সাংবাদিকের অবস্থা এখন চরমে। ওদিকে অফিস থেকে একের পর এক অ্যাসাইনমেন্ট। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো সক্রিয় হওয়ার দরুন বর্তমানে যেকোনো খবর এখন মিডিয়ায় প্রকাশ হওয়ার আগে এসব মাধ্যমে দেশসহ বাইরেও ছড়িয়ে পড়ছে। আর এসব মাধ্যমে খবর জানতে পেরে বার্তা সম্পাদকও তার প্রতিনিধিদের অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে তটস্থ রাখছেন। আর তাই জেলার মধ্যে এ মুহূর্তে সবচেয়ে চাপ এবং দৌড়ের মাঝে আছেন শিবগঞ্জ উপজেলার সাংবাদিকরা। মুক্ত নেই জেলা প্রতিনিধিরাও। যাই হোক, কোনো ঘটনাই তো আর বাদ দেয়া যায় না।
কর্মহীন শ্রমিকদের দায়ভার নেবে কে?
দৈনিক চাঁপাই চিত্র, চাঁপাইনবাবগঞ্জ; ১৮ জানুয়ারি ২০১৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার দৈনিক পত্রিকা চাঁপাই চিত্রের প্রথম পৃষ্ঠায় ১৫ জানুয়ারি ২০১৫, বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদন বেশ গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়েছে। প্রতিবেদনটির শিরোনাম ছিল ‘অবরোধে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৮ হাজার শ্রমিক কর্মহীন’। প্রতিবেদনটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। যদিও প্রতিবেদনটিরে ভেতর ব্যবহৃত ছবিটি প্রতিবেদনটির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ বলে মনে হয়নি। বন্দরে নিষ্ক্রিয় শ্রমিকদের ছবি ছাপা হলে, সেটি ভালো হতো বলেই মনে হয়। যা হোক, আলোচনার বিষয় সেটি নয়। চাঁপাই চিত্রের মাধ্যমে যেটুকু জানতে পেরেছি, তাই-ই যথেষ্ট।